এগিয়ে যাওয়ার হাতছানি.........

গত কাল একটা ‘নিউজ’ পড়ে খুব ভালো লাগলো। তাই ব্যপারটা সবার সাথে শেয়ার করছি।

বাংলাদেশে অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আছে যেখানে একটি কম্পিউটারও পাওয়া কঠিন। কিন্তু তথ্য প্রযুক্তির এই যুগে অনেকে দু’একটি কম্পিউটার তাদের  শিক্ষা প্রতিষ্ঠানর জন্য কিনলেও ছাত্র ছাত্রীর তুলনায় তা কিছুই নয়। এমনকি ঢাকায় অনেক ভার্সিটিতে কম্পিউটার এর স্বলপতা আছে। এই সব সমস্যার সমাধান কি হতে পারে??

কিছু দিন আগে ঢাকায় এই নিয়ে ‘hp’র একজন কর্মকর্তা  একটি সমাধান দিলেন। যা হলো ‘একটি ডিভাইস ইউজ করে ১০ টি কম্পিউটার চালানো যাবে’, শুধু একটি cpu ব্যবহার করে। এটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলুতে খুব কাজে দেবে বলে সবার ধারনা। এ ক্ষেত্রে মনিটর, মাউস, কী বোর্ড লাগবে ১০টি করে। ১০ টি user account ১০ জন শিক্ষারথী ব্যবহার করবে।

 

 

 

এ ক্ষেত্রে কি কি স্পেশাল সুবিধা?

 

১. ১০ টি cpu কেনা লাগছে না! তবে অন্যসব লাগবে(মাউস, কী বোর্ড)।

২. ১ টি cpu চলাতে বিদ্যত খরচ কম বে ৯০ ভাগ!

৩. টীচার অবজার্ভ করতে পারবে সহজে।

৪. কোন সফট ওয়্যার একবার ইন্সটল করলেই হবে!

৫. ইন্টারনেট এর একটি কানেকশান থাকলেই তা সবাই ইউজ করতে পারবে।

 

 

 

বাংলাদেশের মানুষের ভাগ্যর হয়তো কিছুটা পরিবরতন আসবে, যদি এই প্রচেষ্টা সফল হয়।

সবাই ভালো থাকবেন.........

সিম্পলি কনভার্ট করি VOB Format থেকে..

VOB Format অনেক সময় ছোটো খাটো সমস্যা করে কনভার্ট করার সময়। ছোট্ট এক টা সফটয়্যার দিয়ে মুক্তি পাবেন তা থেকে। 3gp থেকে avi পর্যন্ত প্রায় ৯ রকমের ফরমেটে VOB ফাইল কনভার্ট বিভিন্ন রেশিওতে করতে পারবেন।। ৩.৭ MB সাইজেই ফাইটি পাবেন www.convertvobtoavi/download  এই লিঙ্কে..

কিভাবে শুরু হলো আমাদের মিলন মেলার এই কেন্দ্র??

সারা বিশ্বে অগনিত মানুষের মিলনমেলা হলো ইন্টারনেট !

কিভাবে এলো এই ইন্টারনেট??

যুদ্ধ আমাদের কারোরই কাম্ম নয়। কারন এটি ধ্বংস আর মৃত্যু ছাড়া কিছুই আনতে পারে না। কিন্তু এই ক্ষেত্রে তারই ব্যতিক্রম হলো! ১৯৬০ সালের মাঝামাঝি সময়ে ততকালিন রাশিয়ার আক্রমনের হাত থেকে বাচতে আমেরিকা নিজেদের তথ্য ও প্রযুক্তি রক্ষাত্রে ইন্টারনেটর কথা ভাবে। সেই উদ্ধেশে প্রথম গড়ে উঠে কম্পিউটার নেটওয়র্ক সিস্টেম ARPANET. এটি করতে গিয়ে আমেরিকন সাইন্টিস্ট্রা কিছু প্রোটকল সংযোজন করে। যেমন এই ইন্টারনেটর প্রোটোকল http। যা ১৯৯০ সালে সংযোজন করা হয়।

 

জেনে রাখিঃ ওয়েবের জর্মদাতা হলেন টিম বার্নারস লী।

আসন্ন একটি ঝড়ের খবর দিয়ে আমার পথ চলা শুরু করছি।

..না এটা কোনো প্রাক্রেতিক ঝড় নয়..টেকনোলজী প্রেমীরা নতুন ভাবে নিজেদেরকে “উইন্ডোজ-৮” দিয়ে সাজিয়ে নেওয়ার ঝড়!!

ঠিক তাই..অনেক বন্ধুরা হয়তো শুনেছ এই বিষইয়টা..টেকনোলজী টুডেতে পাঠক প্রিয় লেখক আমার বন্ধু জাকির মাত্র কয়েক দিন আগে “উইন্ডোজ-৭”কে জানাতে তা নিয়ে প্রেজেন্টেশন করল..সেই উইন্ডোজ-৭ এর উচ্চাস এখনও থামেনি..আরেক ঝড়ের আভাস নিয়ে আসছে উইন্ডোজ-৮...!!

চলুন দেখি উইন্ডোজ-৮ এর ফলে আমরা কি পাবো???

১. ভাইরাসের অত্যাচারে আপনি ফাক্টরী সেটিং-এ পি.সি. রিস্টার্ট   

করলেন...ডাটা চলে যাবে...কিন্তু উইন্ডোজ-৮ আপনাকে দেবে মুক্তি!!

২. পি.সি. অন করবেন?? না কোন কষ্ট নয়...আপনার চেহারা দেখেই আপনার প্রিয় পি.সি. অন হবে!!

উইন্ডোজ-৮ ই করবে সেই ম্যজিক!!

৩. প্রতিদিন কত সাইটে না আমরা যাই...এক একটার ইউজার নেম,পাসওয়রড এক একটা! কিন্তু সেই পেইন থেকে মুক্তিও দেবে উইন্ডোজ-৮!! মাত্র একটি ইউজার নেম ও পাসওয়রড দিয়ে আপ্নি করতে পারবেন সব!!

৪. একটা গেম খেল্লেন...তারপর গেলেন বন্ধুর বাড়ি কোন দরকারে। মনটা গেমের জন্য অস্থির হয়ে যাচ্ছে??

২০১২ সাল পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। আর হবেনা এমনটা!! বন্ধুর বাসায় শেষ করতে পারবেন গেমটা! সেইটাই সম্ভব করবে উইন্ডোজ-৮!! কারন সবার থাকবে উইন্ডোজ আইডি!!

এই রকম আরও অনেক কিছু নিএয়া আসছে সেই উইন্ডোজ-৮!!! শুধু অপেক্ষা!!